রোড সেফটি ওয়ার্ল্ড সিরিজে নিজেদের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা লিজেন্ডসকে ১৬১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ লিজেন্ডস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৬০ রান করেছে মোহাম্মদ রফিকরা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রোটিয়া বোলারদের ওপর শুরু থেকেই স্বভাবসুলভ ব্যাটিং করতে থাকেন ওপেনার নাজিমউদ্দীন। দলীয় ২৯ রানে আরেক ওপেনার মেহরাব হোসেন অপিকে (৯) জন্টি রোডস রানআউট করলেও দলের রানের চাকা সচল রাখেন তিনি।
অপির বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে নেমে ঝড় তুলেন আফতাব আহমেদ। তবে সেট হয়েও নাজিমউদ্দীন সাজঘরে ফেরেন থান্ডি শাবালালার বলে বোল্ড হয়ে। তার ৩৩ বলে ৩২ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৫ চার ও ১ ছয়ে।
এরপর হান্নান সরকারকে নিয়ে বাংলাদেশকে দলীয় তিন অঙ্ক পেরোনো সংগ্রহ এনে দিয়ে আউট হন আফতাব। ২৪ বলে ৩৯ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। তার ঝড়ো ইনিংসটি সাজানো ছিল ১ চার ৩ ছয়ে। গার্নেট ক্রুগারের বলে হান্নান বোল্ড হওয়ার আগে ২ চার ১ ছয়ে ৩১ বলে করেন ৩৬ রান।
রানের দেখা পেয়েছেন খালেদ মাসুদ পাইলটও। ৯ বলে ২ চার ও ১ ছয়ে ১৯ রান করে রান আউটের শিকার হোন এই উইকেটরক্ষক। তবে এরপরই দ্রুত রান তুলতে গিয়ে একের পর এক উইকেট হারাতে বসে বাংলাদেশ লিজেন্ডস।
পাইলটের বিদায়ের পর শাবালালার দ্বিতীয় শিকার হন আব্দুর রাজ্জাক (০)। ১ চারে ৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন অধিনায়ক রফিক। এরপর শেষ ওভারে মুশফিকুর রহমান (২) ও রাজিন সালেহকে (৬) বোল্ড করেন মাখায় এনটিনি। খালেদ মাহমুদ সুজন ১ এবং আলমগীর কবির ২ রানে অপরাজিত ছিলেন।
আমাদের বরিশাল ডটকম -এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
(মন্তব্যে প্রকাশিত মত মন্তব্যকারীর একান্তই নিজস্ব। amaderbarisal.com-এর সম্পাদকীয় অবস্থানের সঙ্গে এসব অভিমতের মিল আছেই এমন হবার কোনো কারণ নেই। মন্তব্যকারীর বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে amaderbarisal.com কর্তৃপক্ষ আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় নেবে না।)